বিয়ের যৌতুক হিসেবে বরের হাতে তুলে দেওয়া হযেছে ১০০১টি ফলের চারা। এমন
অভিনব ঘটনা ঘটেছে ওড়িশা রাজ্যে কেন্দাপাড়ায়। অবশ্য পেশায় শিক্ষক সরোজকান্ত
বিসওয়াল যৌতুকের প্রবল বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও তার বিয়েতে পাত্রী পক্ষের কাছে
১০০১টি ফলের চারা যৌতুক হিসেবে দাবি করেছিলেন। পাত্রী পক্ষ সেই দাবি মেনে
নিয়ে বিয়েতে রাজি হয়েছিলেন। সেইমত লরীতে করে বরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছেন
ফলের চারা। এমনকি বিয়েতে যারা এসেছিলেন আমন্ত্রিত হয়ে তারাও এনেছিলেন গাছের
চারা।
সম্প্রতি বিয়ে করেছেন সরোজকান্ত। গাছের চারা উপহার পেয়ে সে বেজায় খুশি। ছোটবেলা থেকে সরোজকান্ত প্রকৃতিকে ভাসবাসেন। সরোজকান্তের স্ত্রী রশ্মিরেখা পাইতালা-ও পেশায় এক জন শিক্ষিকা। বিয়ের আগেই হবু বধূকে দিয়ে শপথ করিয়ে নেয়া হয়েছিল যে, বিয়েতে কোনও শব্দবাজি ও ব্যান্ড পার্টি চলবে না। সরোজকান্ত বলেছেন, তিনি এক জন প্রকৃতিপ্রেমী। শব্দবাজিতে পরিবেশ দূষণ হয়। পরিবেশ দূষণ রুখতে লড়াই করছেন তিনি। তাই চাননি বিয়েতে শব্দবাজি পুড়িয়ে পরিবেশ দূষণ করতে। পরিবর্তে, চেয়েছিলেন শান্ত পরিবেশে গাছের চারা বিনিময়ের মাধ্যমেই বিয়ে সম্পন্ন করতে। তার সেই ইচ্ছে পূরণ হওয়ায় তিনি খুশি। অন্যদিকে এমন একজনকে নিজেদের পরিবারের মধ্যে পেয়ে রশ্মিরেখা ও তার পরিবারও বেজায় খুশি।
বিসওয়াল জানিয়েছেন, চিরকালই তার স্বপ্ন ছিল বিয়েতে সব আয়োজন যাতে পরিবেশবান্ধব হয়। তাছাড়া নিজে ‘গাছ তি পাই তিয়ে’ সংগঠনের সদস্য হয়ে তিনি অন্য কোনও কিছু যৌতুকে নেওয়ার কথা ভাবতেও পারেননি। বৌ-ভাতের দিনও তিনি গাছের চারা বিতরণ করেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়নি কোনও প্লাস্টিক বা পলিথিনের জিনিস।
source
সম্প্রতি বিয়ে করেছেন সরোজকান্ত। গাছের চারা উপহার পেয়ে সে বেজায় খুশি। ছোটবেলা থেকে সরোজকান্ত প্রকৃতিকে ভাসবাসেন। সরোজকান্তের স্ত্রী রশ্মিরেখা পাইতালা-ও পেশায় এক জন শিক্ষিকা। বিয়ের আগেই হবু বধূকে দিয়ে শপথ করিয়ে নেয়া হয়েছিল যে, বিয়েতে কোনও শব্দবাজি ও ব্যান্ড পার্টি চলবে না। সরোজকান্ত বলেছেন, তিনি এক জন প্রকৃতিপ্রেমী। শব্দবাজিতে পরিবেশ দূষণ হয়। পরিবেশ দূষণ রুখতে লড়াই করছেন তিনি। তাই চাননি বিয়েতে শব্দবাজি পুড়িয়ে পরিবেশ দূষণ করতে। পরিবর্তে, চেয়েছিলেন শান্ত পরিবেশে গাছের চারা বিনিময়ের মাধ্যমেই বিয়ে সম্পন্ন করতে। তার সেই ইচ্ছে পূরণ হওয়ায় তিনি খুশি। অন্যদিকে এমন একজনকে নিজেদের পরিবারের মধ্যে পেয়ে রশ্মিরেখা ও তার পরিবারও বেজায় খুশি।
বিসওয়াল জানিয়েছেন, চিরকালই তার স্বপ্ন ছিল বিয়েতে সব আয়োজন যাতে পরিবেশবান্ধব হয়। তাছাড়া নিজে ‘গাছ তি পাই তিয়ে’ সংগঠনের সদস্য হয়ে তিনি অন্য কোনও কিছু যৌতুকে নেওয়ার কথা ভাবতেও পারেননি। বৌ-ভাতের দিনও তিনি গাছের চারা বিতরণ করেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়নি কোনও প্লাস্টিক বা পলিথিনের জিনিস।
source
No comments:
Post a Comment